নিশি-যাপন
বারোয়ারী রাত তুমি নিষিদ্ধপল্লীর চাঁদটাকে ঢেকে রেখ
প্রেমহীণ আলিঙ্গণে,
ওর আলো অন্ধকার টেনে আনে।
আমি হেঁটে চলি
আর ছায়া পিছে হাঁটে ঘুমছাড়া;
একা চাঁদ দাঁড়িয়েছে, রাতটাও বে-বুশ্যে পাড়া।।
খাপছাড়া শব্দতে কবিতারা মরে বারবার.....
এক নদী মরা স্রোত;
গাঙে তার ডিঙি ভাসে না যে-
তার বুকে দুধ খুঁজে চলে সুদখোর কারবারী,
হিমঘরে লাশ পালটায়।।
পাল্টেছে দিন,পাল্টানো গান
মানে যার বদলের লেলিহান শিখা !!
ধরে-বেঁধে পলাশের বনে জোড় করে আগুন লাগানো...
সে আগুনে সেঁকে নিও গা-
সে আগুনে শরীর জ্বালিয়ে
প্রেম তুই বিবাগীটা হবি।।
আমি যাব কাঙালীর মত,
আরও একবার হতাশ চাঁদটার শেষ আলো গায়ে মেখে নিতে....।।
তারপর-
যাব অজানায়।।
বারোয়ারী রাত তুমি নিষিদ্ধপল্লীর চাঁদটাকে ঢেকে রেখ
প্রেমহীণ আলিঙ্গণে,
ওর আলো অন্ধকার টেনে আনে।
আমি হেঁটে চলি
আর ছায়া পিছে হাঁটে ঘুমছাড়া;
একা চাঁদ দাঁড়িয়েছে, রাতটাও বে-বুশ্যে পাড়া।।
খাপছাড়া শব্দতে কবিতারা মরে বারবার.....
এক নদী মরা স্রোত;
গাঙে তার ডিঙি ভাসে না যে-
তার বুকে দুধ খুঁজে চলে সুদখোর কারবারী,
হিমঘরে লাশ পালটায়।।
পাল্টেছে দিন,পাল্টানো গান
মানে যার বদলের লেলিহান শিখা !!
ধরে-বেঁধে পলাশের বনে জোড় করে আগুন লাগানো...
সে আগুনে সেঁকে নিও গা-
সে আগুনে শরীর জ্বালিয়ে
প্রেম তুই বিবাগীটা হবি।।
আমি যাব কাঙালীর মত,
আরও একবার হতাশ চাঁদটার শেষ আলো গায়ে মেখে নিতে....।।
তারপর-
যাব অজানায়।।
ভাবনার রেশটা অনেকক্ষন মনে থাকবে।
উত্তরমুছুন