এক গুচ্ছ কবিতা
দ্যাখো প্রতিদিন পাতার মত ঝরে যাচ্ছে কত স্বপ্ন !
শরতের নীলে চুমুক দিয়ে বুঝেছি
আকাশের বুকে জমে থাকে কত ব্যথা !
তবু শুভ্র কাশফুলের দোলানো বাতাসে
বিষাদের লোবানের ঘ্রাণে
নিজেকে প্রস্তুত করি বাকি পথ অতিক্রমের
যেখানে মাটির সহানুভূতি
জলের শুশ্রূষা এবং সারবাঁধা গাছেদের স্নেহশীতল আশ্রয়
বিনে কিছুই আর নি:স্বার্থ নয়।
আকাশের বুকে জমে থাকে কত ব্যথা !
তবু শুভ্র কাশফুলের দোলানো বাতাসে
বিষাদের লোবানের ঘ্রাণে
নিজেকে প্রস্তুত করি বাকি পথ অতিক্রমের
যেখানে মাটির সহানুভূতি
জলের শুশ্রূষা এবং সারবাঁধা গাছেদের স্নেহশীতল আশ্রয়
বিনে কিছুই আর নি:স্বার্থ নয়।
হে নিয়তি,
জন্ম তো পাপ নয়?
তবে কেন আকাশ ভরিয়ে রাখো বিষাদে?
জীবন ভরিয়ে রাখো দু:খে ?
তবে কেন আকাশ ভরিয়ে রাখো বিষাদে?
জীবন ভরিয়ে রাখো দু:খে ?
তুমি তো জানো আমরা সমর্পিত হই
চূর্ণ -বিচূর্ণ হই আবার উত্থিত হই : তোমাতেই ।
চূর্ণ -বিচূর্ণ হই আবার উত্থিত হই : তোমাতেই ।
দ্যাখো প্রতিদিন পাতার মত ঝরে যাচ্ছে কত স্বপ্ন
!
দগ্ধ হবে বলে...
দগ্ধ হবে বলে...
তোমার চুল হাজার বছরের অন্ধকার
যেমন এই অমারাত্র্রি দিলে উপহার
তারপর, সন্ধ্যার হাহাকার বিলিয়ে
দগ্ধ হবে বলে তুমি রৌদ্র নিলে,
আমায় চোরাসোঁতার মৌন প্রবাহ দিলে
সেই থেকে লবণের ঘ্রাণ বাতাসে ওড়ে !
জোনাকিরা পেটে আগুনজ্বলে...
যেমন এই অমারাত্র্রি দিলে উপহার
তারপর, সন্ধ্যার হাহাকার বিলিয়ে
দগ্ধ হবে বলে তুমি রৌদ্র নিলে,
আমায় চোরাসোঁতার মৌন প্রবাহ দিলে
সেই থেকে লবণের ঘ্রাণ বাতাসে ওড়ে !
জোনাকিরা পেটে আগুনজ্বলে...
অন্ধকারের আত্মা থেকে নির্গত কালিগুলো
রাতের কুয়াশায় মিশে
কেমন ঘণ আলকাতরা হয়ে ওঠেছে-
আর, জোনাকিরা পেটে আগুন জ্বেলে অন্ধকারের গভীরতা মাপছে !
চোখ গলে হঠাৎ বেরিয়ে এলো লোনানদী...
রাতের কুয়াশায় মিশে
কেমন ঘণ আলকাতরা হয়ে ওঠেছে-
আর, জোনাকিরা পেটে আগুন জ্বেলে অন্ধকারের গভীরতা মাপছে !
চোখ গলে হঠাৎ বেরিয়ে এলো লোনানদী...
তোমার চোখ গলে হঠাৎ বেরিয়ে এলো লোনানদী
হে নদী, কোথায় ছিলে এতোদিন ?
আমার বুকের চোরাসোঁতার জল মুখে নিয়ে দ্যাখো
কত নুন !
অন্ধকারকে কবর ভেবে...
হে নদী, কোথায় ছিলে এতোদিন ?
আমার বুকের চোরাসোঁতার জল মুখে নিয়ে দ্যাখো
কত নুন !
অন্ধকারকে কবর ভেবে...
অন্ধকারকে কবর ভেবে প্রতি রাতে ঘুমিয়ে পড়ি অবলীলায়
আবার দাহ ও দ্রোহের আগুনে জেগে দেখি হলো ভোরের উদয়
হায় দিন, কবে তুমি চোখের কোণে সপে দিবে মম
মেদহীন রাত; আতঙ্কহীন ঘুম ।
আবার দাহ ও দ্রোহের আগুনে জেগে দেখি হলো ভোরের উদয়
হায় দিন, কবে তুমি চোখের কোণে সপে দিবে মম
মেদহীন রাত; আতঙ্কহীন ঘুম ।
তোমাকে নারী ভেবে আজন্ম ক্ষত-বিক্ষত করে গেছে পুরুষ ফেরাফি...
কেন বুকের ডরায় এতো দু:খ
পুষেরাখলে....
যাপিত জীবনের সব কোলাহল ভুলে
তুমি কাঁদছো বিরামহীন
কেন, বুকের ডরায় এতো দু:খ পুষে রাখলে তুমি বহুদিন !
কাদোঁ, কেঁদে কেঁদে হালকা কর বুক
কষ্ট পাহাড়ের খাঁজ বেয়ে বৃস্টি দখলে নেয় নিক
আমার বুকের জল -নদী !
যাপিত জীবনের সব কোলাহল ভুলে
তুমি কাঁদছো বিরামহীন
কেন, বুকের ডরায় এতো দু:খ পুষে রাখলে তুমি বহুদিন !
কাদোঁ, কেঁদে কেঁদে হালকা কর বুক
কষ্ট পাহাড়ের খাঁজ বেয়ে বৃস্টি দখলে নেয় নিক
আমার বুকের জল -নদী !
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন