শুভকামনা
ও তোর রূপের বাহারে, ঐ আরশি ভরে যায়,
তোর কায়ার সৌরভে, মধুবন ছেয়ে যায়,
আমি এত খুশি হলাম, যে খুশির সীমা নাই,
আঁখি ঢেকে রাখি, যদি সে ঝরে যায়!
মীত আমার ছিনিয়ে নিল যে ছল কপটে,
সদা যেন রাখে তোরে, তার আঁখির পটে,
খুশির হাওয়ায় হাওয়ায় তোর জীবন ভরে যাক,
প্রেমের ফুলে ফুলে তোর আঙ্গন ভরা থাক,
আমি এত খুশি হলাম, যে খুশির সীমা নাই,
আঁখি ঢেকে রাখি, যদি সে ঝরে যায়!
পাই নি আমি যে খুশি, সে খুশি তুই তো পেলি,
ও বন্ধু তোকে জানাই আমার প্রাণের শুভাঞ্জলি,
আমার মনের প্রার্থনায় তোর আঁচল ভরে যাক,
সে আঁচলে ভালবাসা শুধুই ভরা থাক,
আমি এত খুশি হলাম, যে খুশির সীমা নাই,
আঁখি ঢেকে রাখি, যদি সে ঝরে যায়!
হ্যাঁচ্ছোওও!!
আমাদের ম্যানেজার বাবু, ভারী ভদ্র লোক,
বেঁটে খাটো মোটা সটা, গোল গোল চোখ,
দেখা হলেই মুখে হাসি, বলেন ভালো আছো তো ভায়া?
দেখলে পরেই তোমাকে আমার, লাগে বড় মায়া!
একদিন ম্যানেজার বাবু, সর্দিতে পড়েশান,
হেঁচে হেঁচে নাক লাল, যেন বেরোলো তাঁর জান!
কেবিনে এসে ধপ করে, বসে পড়লেন তিনি,
এমন অবস্থায় আমরা তাঁকে, আগে দেখি নি!
আমাদের সহকর্মী, সুরজিত কে ডেকে,
একটা ড্রপ এগিয়ে দিলেন, জামার পকেট থেকে।
বন্ধ চোখে হেলিয়ে মাথা, বসেছিলেন তিনি,
কিছুক্ষণ কেটে গেল, কেউ কথা বলে নি,
অকস্মাৎ ম্যানেজার বাবু, বললেন হেঁকে,
ও ভায়া চুপ করে দাঁড়িয়ে কেন, সেই থেকে?
সুরজিত বলল স্যার, আপনার চোখটা তো বন্ধ,
দেবো কি করে ড্রপটা, তাই হচ্ছিল সন্দ!
ম্যানেজার বাবু লাফিয়ে বলেন, ওরে হতচ্ছারা,
নাকের ড্রপ চোখে দিবি? এবার কি অন্ধ করবি তোরা?
ও তোর রূপের বাহারে, ঐ আরশি ভরে যায়,
তোর কায়ার সৌরভে, মধুবন ছেয়ে যায়,
আমি এত খুশি হলাম, যে খুশির সীমা নাই,
আঁখি ঢেকে রাখি, যদি সে ঝরে যায়!
মীত আমার ছিনিয়ে নিল যে ছল কপটে,
সদা যেন রাখে তোরে, তার আঁখির পটে,
খুশির হাওয়ায় হাওয়ায় তোর জীবন ভরে যাক,
প্রেমের ফুলে ফুলে তোর আঙ্গন ভরা থাক,
আমি এত খুশি হলাম, যে খুশির সীমা নাই,
আঁখি ঢেকে রাখি, যদি সে ঝরে যায়!
পাই নি আমি যে খুশি, সে খুশি তুই তো পেলি,
ও বন্ধু তোকে জানাই আমার প্রাণের শুভাঞ্জলি,
আমার মনের প্রার্থনায় তোর আঁচল ভরে যাক,
সে আঁচলে ভালবাসা শুধুই ভরা থাক,
আমি এত খুশি হলাম, যে খুশির সীমা নাই,
আঁখি ঢেকে রাখি, যদি সে ঝরে যায়!
হ্যাঁচ্ছোওও!!
আমাদের ম্যানেজার বাবু, ভারী ভদ্র লোক,
বেঁটে খাটো মোটা সটা, গোল গোল চোখ,
দেখা হলেই মুখে হাসি, বলেন ভালো আছো তো ভায়া?
দেখলে পরেই তোমাকে আমার, লাগে বড় মায়া!
একদিন ম্যানেজার বাবু, সর্দিতে পড়েশান,
হেঁচে হেঁচে নাক লাল, যেন বেরোলো তাঁর জান!
কেবিনে এসে ধপ করে, বসে পড়লেন তিনি,
এমন অবস্থায় আমরা তাঁকে, আগে দেখি নি!
আমাদের সহকর্মী, সুরজিত কে ডেকে,
একটা ড্রপ এগিয়ে দিলেন, জামার পকেট থেকে।
বন্ধ চোখে হেলিয়ে মাথা, বসেছিলেন তিনি,
কিছুক্ষণ কেটে গেল, কেউ কথা বলে নি,
অকস্মাৎ ম্যানেজার বাবু, বললেন হেঁকে,
ও ভায়া চুপ করে দাঁড়িয়ে কেন, সেই থেকে?
সুরজিত বলল স্যার, আপনার চোখটা তো বন্ধ,
দেবো কি করে ড্রপটা, তাই হচ্ছিল সন্দ!
ম্যানেজার বাবু লাফিয়ে বলেন, ওরে হতচ্ছারা,
নাকের ড্রপ চোখে দিবি? এবার কি অন্ধ করবি তোরা?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন