লোনা পানির ফসফরাস
জিনাত জাহান খান
জিনাত জাহান খান
নাম প্রশ্নের উত্তর মৌন-আগন্তুকের নাম দেই সময়। নামাবলীও বলতে পারি ।
জীবনের কুসুমিত ঘ্রাণ ও ভালবাসা, আদিগন্ত মাঠের সবুজ খুঁটে-খুঁটে ,অলি-গলি,নগরে-প্রান্তে,আত্ম-প্রেমে মগ্নতা বিছিয়ে চলে সময় নামের এই আগন্তুক। বিড়ালের পায়ের ধ্বনিতে এই সময়,যেন কেউটে কিংবা চন্দ্রবোড়া সাপ!
যার সামসংকীর্তন বিষ নিঃশ্বাস অথবা মরণ ছোবল আহত করে প্রতিনিয়ত,রহস্যের ঘোরাটোপ রূপালি চাঁদকে ছুড়েঁ দেয়া প্রশ্ন-বাণে, মগ্নচৈতন্য থেকে মাথা তুলে বলে, “ সামান্যই চাই,শোনো আধুলী মাত্রই চাই,অনেক কিছুর মাঝে কিছু একটা খুঁজি।” মনের কথা মন থেকে খুলে, সময় তাঁর মুঠো ভর্তি করে তুলে দেয় আমার মুঠোয়। আমি পকেটে পুরে রাখি ,গান গাই তাস্বরে “ ও বিধির কি হইলো !”
নিমিষেই অর্ন্তঃদৃষ্টি,ঝাপসা হয়ে খুঁজে খুঁজে তালাশ করে আমার দেহ, কই আমি? আমার অস্তিত্ব কই? কার হাতে নাটাই? এ যেন নতুন জন্ম,নতুন আমি কিংবা নতুন আর এক সময়। নেশার ঘোরে ছুটছি, কাগজের গ্লোব হাতে নিয়ে,শিবনেত্র শহর থেকে উপশহরে।
আমার চলার পথে ঝর্ণায় গলছে বরফ আর পথে পথে ফুটে উঠছে অজস্র বনফুল। সময় আমাকে দ্রাবক করো,দ্রোণ ! সময় সেঁচে পেয়েছি অনেক; ভুলেছি তারুণ্য-তুফানে উপচানো লোনা পানির ফসফরাস। শূন্যে বিদ্ধ করি আত্মার অদৃশ্য ছুরি, ভুলে যাই চিরন্তর গন্তব্যে অনন্তের অপার উড্ডীন।
কী অনুপমে নিবন্ধ লেখে পান্থ ! আমিতো বলেছি, সামান্যের মাঝেই কিছু না কিছু পাওয়ার আছে,আছে ভ্রমণের ইতিবৃত্ত।
জীবনের কুসুমিত ঘ্রাণ ও ভালবাসা, আদিগন্ত মাঠের সবুজ খুঁটে-খুঁটে ,অলি-গলি,নগরে-প্রান্তে,আত্ম-প্রেমে মগ্নতা বিছিয়ে চলে সময় নামের এই আগন্তুক। বিড়ালের পায়ের ধ্বনিতে এই সময়,যেন কেউটে কিংবা চন্দ্রবোড়া সাপ!
যার সামসংকীর্তন বিষ নিঃশ্বাস অথবা মরণ ছোবল আহত করে প্রতিনিয়ত,রহস্যের ঘোরাটোপ রূপালি চাঁদকে ছুড়েঁ দেয়া প্রশ্ন-বাণে, মগ্নচৈতন্য থেকে মাথা তুলে বলে, “ সামান্যই চাই,শোনো আধুলী মাত্রই চাই,অনেক কিছুর মাঝে কিছু একটা খুঁজি।” মনের কথা মন থেকে খুলে, সময় তাঁর মুঠো ভর্তি করে তুলে দেয় আমার মুঠোয়। আমি পকেটে পুরে রাখি ,গান গাই তাস্বরে “ ও বিধির কি হইলো !”
নিমিষেই অর্ন্তঃদৃষ্টি,ঝাপসা হয়ে খুঁজে খুঁজে তালাশ করে আমার দেহ, কই আমি? আমার অস্তিত্ব কই? কার হাতে নাটাই? এ যেন নতুন জন্ম,নতুন আমি কিংবা নতুন আর এক সময়। নেশার ঘোরে ছুটছি, কাগজের গ্লোব হাতে নিয়ে,শিবনেত্র শহর থেকে উপশহরে।
আমার চলার পথে ঝর্ণায় গলছে বরফ আর পথে পথে ফুটে উঠছে অজস্র বনফুল। সময় আমাকে দ্রাবক করো,দ্রোণ ! সময় সেঁচে পেয়েছি অনেক; ভুলেছি তারুণ্য-তুফানে উপচানো লোনা পানির ফসফরাস। শূন্যে বিদ্ধ করি আত্মার অদৃশ্য ছুরি, ভুলে যাই চিরন্তর গন্তব্যে অনন্তের অপার উড্ডীন।
কী অনুপমে নিবন্ধ লেখে পান্থ ! আমিতো বলেছি, সামান্যের মাঝেই কিছু না কিছু পাওয়ার আছে,আছে ভ্রমণের ইতিবৃত্ত।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন