নষ্ট মেয়ে
গ্রীষ্ম শ্রাবণ এক করে ,
দিনরাত মুখ গুঁজে লিখত কত কথা,
একটা মেয়ে,
কেউ বলত কাব্য, আর কেউবা দিতো
হেসেই উড়িয়ে।
কি লিখতিস, বল না আমায়, ও মেয়ে ?
নদির জলে পা ডুবিয়ে,
সূর্য টাকে গায়ে মেখে পাখীর সুরে সুর মেলাতো
সেই মেয়ে।
কেউ বলত, গান ধরেছে, আর কেউবা দিতো
হেসেই উড়িয়ে।
কি গাইতিস, বল না আমায়, ও মেয়ে?
রাতের তারা গুনত সে যে আপন মনে,
চাঁদের সাথে
বলত কত মনের কথা
ফিসফিসিয়ে,
কেউ বলত, মান করেছে, আর কেউবা দিতো
হেসেই উড়িয়ে।
কিসের এত মান ছিল তোর, বল না আমায়, ও মেয়ে?
একদিন সে এঁকেছিল একটা ছবি,
বীভৎস এক রক্তাক্ত হৃদপিণ্ড,
হাজার হাজার সূচ বিঁধানো
নীল রক্ত ক্ষরণ ছিল স্পষ্ট,
যেন জলজ্যান্ত।
কেউ দেখেনি, সেই ছবিটা আঁকড়ে কত কেঁদেছিল,
কেউ শোনেনি , সেদিন কিসের বেদন বীনা বেজেছিল,
কেউ বোঝেনি, কোন অভিমান সেই মেয়েকে পুড়িয়ে ছিল,
কেউ জানেনা, কেন সে মেয়ে ধুলোর দরে বিকিয়েছিল,
কেউ খোঁজেনি, অন্ধগলির দেওয়াল ঘেসে দাঁড়িয়েছিল,
সেই মেয়ে টাই,
কেউ তো দয়া দেখিয়ে তাকে কিনেছিল,
আর কেউবা দিল হেসেই উড়িয়ে।
কেমন আছিস এখন রে তুই, বল না আমায়,
ও নস্ট মেয়ে !!
গ্রীষ্ম শ্রাবণ এক করে ,
দিনরাত মুখ গুঁজে লিখত কত কথা,
একটা মেয়ে,
কেউ বলত কাব্য, আর কেউবা দিতো
হেসেই উড়িয়ে।
কি লিখতিস, বল না আমায়, ও মেয়ে ?
নদির জলে পা ডুবিয়ে,
সূর্য টাকে গায়ে মেখে পাখীর সুরে সুর মেলাতো
সেই মেয়ে।
কেউ বলত, গান ধরেছে, আর কেউবা দিতো
হেসেই উড়িয়ে।
কি গাইতিস, বল না আমায়, ও মেয়ে?
রাতের তারা গুনত সে যে আপন মনে,
চাঁদের সাথে
বলত কত মনের কথা
ফিসফিসিয়ে,
কেউ বলত, মান করেছে, আর কেউবা দিতো
হেসেই উড়িয়ে।
কিসের এত মান ছিল তোর, বল না আমায়, ও মেয়ে?
একদিন সে এঁকেছিল একটা ছবি,
বীভৎস এক রক্তাক্ত হৃদপিণ্ড,
হাজার হাজার সূচ বিঁধানো
নীল রক্ত ক্ষরণ ছিল স্পষ্ট,
যেন জলজ্যান্ত।
কেউ দেখেনি, সেই ছবিটা আঁকড়ে কত কেঁদেছিল,
কেউ শোনেনি , সেদিন কিসের বেদন বীনা বেজেছিল,
কেউ বোঝেনি, কোন অভিমান সেই মেয়েকে পুড়িয়ে ছিল,
কেউ জানেনা, কেন সে মেয়ে ধুলোর দরে বিকিয়েছিল,
কেউ খোঁজেনি, অন্ধগলির দেওয়াল ঘেসে দাঁড়িয়েছিল,
সেই মেয়ে টাই,
কেউ তো দয়া দেখিয়ে তাকে কিনেছিল,
আর কেউবা দিল হেসেই উড়িয়ে।
কেমন আছিস এখন রে তুই, বল না আমায়,
ও নস্ট মেয়ে !!
উফফফফ একেবারে হৃদয়ে গিয়ে লাগলো কবিতাটা। অসাধারণ!!!
উত্তরমুছুন