নীরবতা
চাওয়া আর না চাওয়ার মাঝে যেটুকু দূরত্ব আছে,
সেখানে আলগোছে বসে আছো তুমি, নীরবতা,
দৃষ্টির কোণে দুঃখবিলাসী সময়ের নিরাপদ আশ্রয় জুড়ে থাকা,
অভিমানী পাথুরিয়া প্রাণ, কখনো বা শব্দপুঞ্জের ধূলোয় ঢাকা,
কখনো শব্দকোষের কান্নাভেজা বেদনার সাদা থানে আবৃত।
তুমি আপনমনে একটা করে শব্দ খুঁজে নিচ্ছো,
আর তাকেই পরিচিত জ্ঞানে দুহাত বাড়িয়ে ছুটে ছুটে যাচ্ছো,
আলোর শেষ ঠিকানায়, চোরাকান্নার মিথ্যে বৃত্তে।
পাওয়া আর না পাওয়ার মাঝে যেটুকু দূরত্ব আছে,
সেখানে রটনার ডালে আঁধার চিড়ে একখন্ড চাঁদ ফুটেছে,
আর সেই চাঁদফোটা উল্লাস দেখতে তুমি পায়েপায়ে এসে দাঁড়িয়েছ,
মরাজোৎস্নায় আশঙ্কার বুনোসাপ একেবেঁকে হাঁটছে বুকের ভেতর।
তার হিমস্পর্শ জানান দিচ্ছে কিছু স্মৃতি আর পুরানো ব্যাথার অনুরনন।
সামনে তোমার আগোছাল ঝোপঝাড়, কাঁটালতায় ঘেরা বুনো কার্পেট।
তোমার সোনার কাঠি একবার ছুঁইয়েই দেখো না নীরবতা,
স্মৃতির উৎসবে না পাওয়ার বেদনা কেমন জাগিয়ে রাখে ঘুমের ভেতর!
ওগো মায়াবিনী নীরবতা, এই যে কবিতার অক্ষরে অক্ষরে
উজ্জ্বল হয়ে উঠছো তুমি, এর পর এলোকেশের গ্রণ্থিতে গুঁজে নেবে
নতুন একটা দিন, তোমার কপালেই জ্বলে উঠবে প্রভাতী সূর্য্য,
হয়তো, কিছুক্ষন মোহিনী চোখে তাকিয়ে থাকবে আমার দিকে, নির্নিমেষে,
লাজুক হাসি টোল খেয়ে উঠবে তোমার গোলাপ-মসৃন গালে,
এরপরে ভালোবেসে তাকাই যদি, চোখে যদি চোখ পড়ে,
তো মনে মনে লজ্জা পেওনা যেন।আমি যে সৃষ্টির আদি থেকেই
তোমায় আগলে রেখেছি, আমার স্বভাবে বাঁচবো বলে।
চাওয়া আর না চাওয়ার মাঝে যেটুকু দূরত্ব আছে,
সেখানে আলগোছে বসে আছো তুমি, নীরবতা,
দৃষ্টির কোণে দুঃখবিলাসী সময়ের নিরাপদ আশ্রয় জুড়ে থাকা,
অভিমানী পাথুরিয়া প্রাণ, কখনো বা শব্দপুঞ্জের ধূলোয় ঢাকা,
কখনো শব্দকোষের কান্নাভেজা বেদনার সাদা থানে আবৃত।
তুমি আপনমনে একটা করে শব্দ খুঁজে নিচ্ছো,
আর তাকেই পরিচিত জ্ঞানে দুহাত বাড়িয়ে ছুটে ছুটে যাচ্ছো,
আলোর শেষ ঠিকানায়, চোরাকান্নার মিথ্যে বৃত্তে।
পাওয়া আর না পাওয়ার মাঝে যেটুকু দূরত্ব আছে,
সেখানে রটনার ডালে আঁধার চিড়ে একখন্ড চাঁদ ফুটেছে,
আর সেই চাঁদফোটা উল্লাস দেখতে তুমি পায়েপায়ে এসে দাঁড়িয়েছ,
মরাজোৎস্নায় আশঙ্কার বুনোসাপ একেবেঁকে হাঁটছে বুকের ভেতর।
তার হিমস্পর্শ জানান দিচ্ছে কিছু স্মৃতি আর পুরানো ব্যাথার অনুরনন।
সামনে তোমার আগোছাল ঝোপঝাড়, কাঁটালতায় ঘেরা বুনো কার্পেট।
তোমার সোনার কাঠি একবার ছুঁইয়েই দেখো না নীরবতা,
স্মৃতির উৎসবে না পাওয়ার বেদনা কেমন জাগিয়ে রাখে ঘুমের ভেতর!
ওগো মায়াবিনী নীরবতা, এই যে কবিতার অক্ষরে অক্ষরে
উজ্জ্বল হয়ে উঠছো তুমি, এর পর এলোকেশের গ্রণ্থিতে গুঁজে নেবে
নতুন একটা দিন, তোমার কপালেই জ্বলে উঠবে প্রভাতী সূর্য্য,
হয়তো, কিছুক্ষন মোহিনী চোখে তাকিয়ে থাকবে আমার দিকে, নির্নিমেষে,
লাজুক হাসি টোল খেয়ে উঠবে তোমার গোলাপ-মসৃন গালে,
এরপরে ভালোবেসে তাকাই যদি, চোখে যদি চোখ পড়ে,
তো মনে মনে লজ্জা পেওনা যেন।আমি যে সৃষ্টির আদি থেকেই
তোমায় আগলে রেখেছি, আমার স্বভাবে বাঁচবো বলে।
দারুণ!!!!!!!
উত্তরমুছুন