বোধ
আহমেদ মুনীর .
এক লাজুক প্রহর জেগে ওঠে বোধে
পরাভূত হয় প্রতিবার অনুভূতি নিদ্রা
চপলা হরিণী তার সঙ্গীর কপোলে নাকে মুখে
মুক্তোর ঝিলিমিলি স্পন্দিত স্নিগ্দ সরোবরে
পারিজাত পুষ্পে বিমোহিত স্পর্ধিত উল্লাসে
বুনো গন্ধে পৃথিবী থেকে ইউটোপিয়্যান নক্ষত্রলোকে
প্রবাহমান মৃত্যু দুঃখ ও যন্ত্রণার স্রোত
তবুও রৌদ্রের রঙ ছড়ায় বিস্তৃত মাঠে বনভূমে
চারদিকে ফসলের বীজ
এই মাটি ঢের ফলবান খরস্রোতা নদী
এখানে সহস্র প্রাণারাম আসে
শালিক দোয়েল আর হরিণের পাল
গতিশীল নভোনীলা এখানে কিছুটা কাল ভালোবেসে
লুফে নেয় উষ্ঞ সুখের মৃম্ময়ী আঁশ ।।
আশ্চর্য! একবিংশ শতাব্দীর এই পরম চরম দিনেও
পরমাণু এবং অতি-জনন তত্ত্বেরও উর্ধে
পাথরে পাথরে আগুন জ্বলে যন্ত্রণা বাড়ে
তবুও পাথর বিগলিত হয় না মোমের মত
তবুও জ্বলে যন্ত্রণায় উত্তাপে
নীল কঙ্ক্রীটে সুবিন্যস্ত এই আবার কেমন পাথর
কে জানে কে জানে ।।
তবুও শব্দকে ধরে রাখি
জীবন আর চেতনাবোধে অঙ্কুরিত সভ্যতার লোভে
শিল্প ও কবিতাকে আশ্চর্য ও অলৌকিক বিন্যাসে
আমি সাজিয়ে রাখি আমারই উদ্যানে অন্তরীক্ষে
বুকের মধ্যে হৃদয়ে বাজে সারাক্ষণ
আদিম ও সনাতন
ক্ষয়িষ্ঞু আভার মত
সেই এক নাছোড় অনুগ্র বোধ ।।
আহমেদ মুনীর .
এক লাজুক প্রহর জেগে ওঠে বোধে
পরাভূত হয় প্রতিবার অনুভূতি নিদ্রা
চপলা হরিণী তার সঙ্গীর কপোলে নাকে মুখে
মুক্তোর ঝিলিমিলি স্পন্দিত স্নিগ্দ সরোবরে
পারিজাত পুষ্পে বিমোহিত স্পর্ধিত উল্লাসে
বুনো গন্ধে পৃথিবী থেকে ইউটোপিয়্যান নক্ষত্রলোকে
প্রবাহমান মৃত্যু দুঃখ ও যন্ত্রণার স্রোত
তবুও রৌদ্রের রঙ ছড়ায় বিস্তৃত মাঠে বনভূমে
চারদিকে ফসলের বীজ
এই মাটি ঢের ফলবান খরস্রোতা নদী
এখানে সহস্র প্রাণারাম আসে
শালিক দোয়েল আর হরিণের পাল
গতিশীল নভোনীলা এখানে কিছুটা কাল ভালোবেসে
লুফে নেয় উষ্ঞ সুখের মৃম্ময়ী আঁশ ।।
আশ্চর্য! একবিংশ শতাব্দীর এই পরম চরম দিনেও
পরমাণু এবং অতি-জনন তত্ত্বেরও উর্ধে
পাথরে পাথরে আগুন জ্বলে যন্ত্রণা বাড়ে
তবুও পাথর বিগলিত হয় না মোমের মত
তবুও জ্বলে যন্ত্রণায় উত্তাপে
নীল কঙ্ক্রীটে সুবিন্যস্ত এই আবার কেমন পাথর
কে জানে কে জানে ।।
তবুও শব্দকে ধরে রাখি
জীবন আর চেতনাবোধে অঙ্কুরিত সভ্যতার লোভে
শিল্প ও কবিতাকে আশ্চর্য ও অলৌকিক বিন্যাসে
আমি সাজিয়ে রাখি আমারই উদ্যানে অন্তরীক্ষে
বুকের মধ্যে হৃদয়ে বাজে সারাক্ষণ
আদিম ও সনাতন
ক্ষয়িষ্ঞু আভার মত
সেই এক নাছোড় অনুগ্র বোধ ।।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন